Breaking

Sunday, May 20, 2018

মুক্তামনির জীবনের গল্পটার শেষ এখানেই

কখনো ভাবিনি আমার মেয়ের জন্য এত বড় বড় মানুষগুলো এগিয়ে আসবেন কিন্তু এখানে তো আর মানুষের হাত নেই।তবে আমি কৃতজ্ঞ সেইসব মানুষদের প্রতি যারা আমার মুক্তামনির জন্য সর্বোচ্চ চেস্টা করলেন। এভাবেই বলছিলেন আমাদের কে সাতক্ষীরার ১২ বছর বয়সী দুররোগ্য রোগে আক্রান্ত কন্যা মুক্তামনির মা।


বড় হয়ে ইচ্ছা ছিল প্রধানমন্ত্রীকে ভোট দিবো।স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী আমার দ্বায়িত্ব্য নিয়েছিলেন। কিন্তু তার আর পারবো না। ভেবেছিলাম বাড়িতে গিয়ে বড় আপু হীরামণির সাথে খেলা করবো স্কুলে যাবো কিন্তু তা আর পারবো না।এভাবেই আবেগ আপ্লুত হয়ে আমাদেরকে জানান মুক্তামণি।

উল্লেখ্য গত প্রায় ১ বছরের বেশি সময় ধরে দুররোগ্য রোগে আক্রান্ত সাতক্ষীরার শিশু কন্যা মুক্তামনি। সরকারের সহায়তায় অনেকদিন ঢাকার বার্ন ইউনিটে ভর্তি থাকার পর গ্রামে ১ মাসের জন্য ফিরে যায় মুক্তামনি।সেখানে নিয়মিত ব্যান্ডেজ খুলে ড্রেসিং ও করানো হয়। কিন্তু ধীরে ডাক্তার রা আস্হা হারাচ্ছে কারন তার রোগটি এখন হাত থেকে শুরু করে বুকে ও পিঠে পর্যন্ত পৌছে গেছে।বড় বড় পোকা বের হচ্ছে।তীব্র জ্বালা আর যন্ত্রনা নিয়ে দুর্বিসহ জীবন যাপণ করছে মুক্তামনি।এখন শুধু চেয়ে চেয়ে একটা কচি ফুল কে ছড়ে পড়তে দেখা ছাড়া যেন আর কোন উপায় নেই।

এমন আরো পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন
Join

No comments:

Post a Comment

close