চতুর্থ বর্ষের পরিক্ষার রুটিন পরিবর্তন( পিছিয়ে দিতে) ও পরিক্ষার মাঝে
কমপক্ষে ৪/ ৫ দিন গ্যাপ রাখার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
করছেন।বিভিন্ন কলেজের অনার্স ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা।
এই আন্দোলনে বেশি সক্রিয়ভাবে দেখতে পাওয়া যায় বিএম কলেজ বরিশাল এর শিক্ষার্থীদের।
তারা জানায় আমাদের পরীক্ষার রুটিন কিছুদিন পিছিয়ে এবং পরীক্ষার মাঝে গ্যাপ বাড়িয়ে দেওয়া হোক।
পরীক্ষার সময় আগের দিন বইটাকে পুরো রিভিশন দিতে তাদের এই দাবি।
তারা আরো জানায় যে, অনার্স ৪র্থ বর্ষ হল চার বছরের শিক্ষা জীবনের একটা বড় অধ্যায়। আর যে কারনে তারা কোনভাবেই এটাকে অবহেলা করতে চাই না।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আজকের শান্তিপূর্ণ মানব বন্ধনের সর্বশেষ আপডেট।
তারা বিষয়টি বিবেচনা করবে।
আর কন্ট্রোলার স্যার বলেছেন, প্রতি কলেজ থেকে যদি নিজ নিজ কলেজে স্মারকলিপি দেয় প্রিন্সিপাল বরাবর তাহলে তারা আরও গুরুত্ব দিবে এবং প্রিন্সিপাল স্যারকে কলেজ থেকে জাতীয় ভার্সিটিতে ফোন করে মানব বন্ধন সম্পর্কে অবগত করতে হবে।
যেমন আজকে বিএম কলেজ আজিজুল হক কলেজের মানব বন্ধনের কথা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক স্যারকে জানিয়েছেন উক্ত কলেজদ্বয়ের প্রিন্সিপাল স্যার, যেটা নিয়ন্ত্রক স্যার নিজেই আমাদেরকে বললেন যে, উক্ত কলেজ দুটির মানব বন্ধনের খবর তিনি জেনেছেন।
তাই আগামীকাল সবাই যার যার কলেজে প্রিন্সিপাল বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে মানব বন্ধন করেন পরীক্ষা গুলোর মাঝে গ্যাপ বাড়ানোর জন্য। পরীক্ষা পেছানোর কোন সুযোগ নেই তারা বলছেন। তাই সবাই গ্যাপ বৃদ্ধির জন্য মানব বন্ধন করেন। গ্যাপ বৃদ্ধির আবেদন তারা বিবেচনায় রাখবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।
এই আন্দোলনে বেশি সক্রিয়ভাবে দেখতে পাওয়া যায় বিএম কলেজ বরিশাল এর শিক্ষার্থীদের।
তারা জানায় আমাদের পরীক্ষার রুটিন কিছুদিন পিছিয়ে এবং পরীক্ষার মাঝে গ্যাপ বাড়িয়ে দেওয়া হোক।
পরীক্ষার সময় আগের দিন বইটাকে পুরো রিভিশন দিতে তাদের এই দাবি।
তারা আরো জানায় যে, অনার্স ৪র্থ বর্ষ হল চার বছরের শিক্ষা জীবনের একটা বড় অধ্যায়। আর যে কারনে তারা কোনভাবেই এটাকে অবহেলা করতে চাই না।
National university Hons 4th Year Routine |
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আজকের শান্তিপূর্ণ মানব বন্ধনের সর্বশেষ আপডেট।
তারা বিষয়টি বিবেচনা করবে।
আর কন্ট্রোলার স্যার বলেছেন, প্রতি কলেজ থেকে যদি নিজ নিজ কলেজে স্মারকলিপি দেয় প্রিন্সিপাল বরাবর তাহলে তারা আরও গুরুত্ব দিবে এবং প্রিন্সিপাল স্যারকে কলেজ থেকে জাতীয় ভার্সিটিতে ফোন করে মানব বন্ধন সম্পর্কে অবগত করতে হবে।
যেমন আজকে বিএম কলেজ আজিজুল হক কলেজের মানব বন্ধনের কথা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক স্যারকে জানিয়েছেন উক্ত কলেজদ্বয়ের প্রিন্সিপাল স্যার, যেটা নিয়ন্ত্রক স্যার নিজেই আমাদেরকে বললেন যে, উক্ত কলেজ দুটির মানব বন্ধনের খবর তিনি জেনেছেন।
তাই আগামীকাল সবাই যার যার কলেজে প্রিন্সিপাল বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে মানব বন্ধন করেন পরীক্ষা গুলোর মাঝে গ্যাপ বাড়ানোর জন্য। পরীক্ষা পেছানোর কোন সুযোগ নেই তারা বলছেন। তাই সবাই গ্যাপ বৃদ্ধির জন্য মানব বন্ধন করেন। গ্যাপ বৃদ্ধির আবেদন তারা বিবেচনায় রাখবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।
No comments:
Post a Comment