Breaking

Saturday, February 27, 2021

প্রাইমারীসহ যে কোন চাকরির পরীক্ষার জন্য বাছাই করা প্রশ্নোত্তর।

 ১। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান কী?

উত্তরঃ সততা ও নিষ্ঠা

২। নৈতিকতাকে মানবজীবনের কী বলা হয় ?

উত্তরঃ নৈতিক আদর্শ।

৩। একজন যোগ্য প্রশাসক ও ব্যবস্থাপকের অত্যাবশ্যকীয় মৌলিক গুণাবলির মধ্যে শ্রেষ্ঠ কোনটি?

(ক) দায়িত্বশীলতা (খ) নৈতিকতা (গ) দক্ষতা (ঘ) সরলতা

উত্তরঃ (খ) নৈতিকতা।

৪। নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয় কী?

উত্তরঃ সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণের আলোচনা ও মূল্যায়ন।

৫। মানুষের কোন ক্রিয়া নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়?

উত্তরঃ ঐচ্ছিক ক্রিয়া।

৬। মূ্ল্যবোধ কী?

উত্তরঃ মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড।

৭। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে-

উত্তরঃ সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।

৮। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি কী?

উত্তরঃ আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।

৯। আমাদের চিরন্তন মূল্যবোধ কোনটি?

উত্তরঃ সত্য ও ন্যায়।

১০। ব্যাক্তিগত মূল্যবোধ লালন করে

উত্তরঃ স্বাধীনতার মূল্যবোধকে

১১। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো-

উত্তরঃ জনকল্যাণ।

১২। ‘সুশাসন’ শব্দটি সর্বপ্রথম কোন সংস্থা সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করে?

উত্তরঃ বিশ্বব্যাংক। ১৯৮৯ সালে।

১৩। UNDP সুশাসন নিশ্চিতকরণে কয়টি উপাদান উল্লেখ করেছে?

উত্তরঃ ৯ টি।

১৪। ‘‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সঙ্গে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সঙ্গে শাসিতের সম্পর্ক বোঝায়’’ – উক্তিটি কার?

উত্তরঃ ম্যাককরনী।

১৫। সুশাসন হচ্ছে এমন এক শাসন ব্যবস্থা যা শাসক ও শাসিতের মধ্যে –

উত্তরঃ আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলে।

১৬। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম কী?

উত্তরঃ সুশাসন।

১৭। সুশাসনের পূর্বশর্ত কী?

উত্তরঃ মত প্রকাশের স্বাধীনতা।

১৮। সুশাসনের অন্যতম পূর্বশর্ত হচ্ছে-

উত্তরঃ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।

১৯। নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী গণমাধ্যমের অনুপস্থিতি কিসের অন্তরায়?

উত্তরঃ সুশাসনের।

২০। সুশাসনের পথে অন্তরায়-

উত্তরঃ স্বজনপ্রীতি।

২১। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে সুশাসনের কোন দিকের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে?

উত্তরঃ সুশাসনের অর্থনৈতিক দিক।

২২। সরকারি সিদ্ধান্ত প্রণয়নে কোন মূল্যবোধটি গুরুত্বপূর্ণ নয়?

(ক) বিশ্বস্ততা (খ) সৃজনশীলতা (গ) নিরপেক্ষতা (ঘ) জবাবদিহিতা

উত্তরঃ সৃজনশীলতা।


নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন

দ্বিতীয় পার্ট


.................................

১। বিশ্বব্যাংক সর্বপ্রথম ‘সুশাসনের’ ধারণা দেয় – ১৯৯৪ সালে। [৩৫ তম বিসিএস]

২। ‘সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই হলো গভার্নেন্স’ – বিশ্বব্যাংক।

৩। বিশ্বব্যাংক ২০০০ সালে সুশাসনের ৪ টি স্থম্ভের কথা প্রকাশ করে।

৪। বিশ্বব্যাংকের সুশাসনের স্থম্ভ চারটি হল: ক. দায়িত্বশীলতা খ. স্বচ্ছতা গ. আইনি কাঠামো ও ঘ. অংশগ্রহণ।

৫। UNDP সুশাসনের ৯ টি উপাদানের কথা বলেছে। [৩৭ তম বিসিএস]

৬। বর্তমান রাষ্ট্রসমূহের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো – সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।

৭। প্রাচীনকালে নগররাষ্ট্র গড়ে উঠেছিলো – গ্রিসের এথেন্সে ও স্পার্টায়।

৮। জাতীয় রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে – আধুনিক যুগে।

৯। ‘শাসক যদি ন্যায়বান হয় তাহলে আইন অনাবশ্যক, আর শাসক যদি দুর্নীতিপরায়ণ হয় তাহলে আইন নিরার্থক’ – বলেছেন প্লেটো।

১০। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের উদ্ভব ঘটে – ১৯১৭ সালে রাশিয়ায়/সোভিয়েত ইউনিয়নে।


____________সু-শাসন_________


১। ‘সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্ককে বোঝায়’—বলেছেন—ম্যাককরনী। [৩৭ তম বিসিএস]

২। সুশাসনের একটি বড় সমস্যা হলো—জবাবদিহিতার অভাব।

৩। সুশাসন বাধগ্রস্ত হয়—আইনের শাসন না থাকলে।

৪। ‘সুশাসন’ ধারণাটি বিশ্বব্যাংক কর্তৃক উদ্ভাবিত হয়। [৩৫ তম বিসিএস]

৫। ১৯৮৯ সালে বিশ্ব ব্যাংক সুশাসন (Good Governance) প্রত্যয়টি ব্যবহার করেন।

৬। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিবন্ধকসমূহ হলো—জবাবদিহিতার অভাব, স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও দারিদ্র্য্ ।

৭। সুশাসনের পথে প্রধান অন্তরায় হলো—স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও অনিয়ম।

৮। জনগণ, রাষ্ট্র ও প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রত্যয়ের নাম – সুশাসন।

৯। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান -সততা ও নিষ্ঠা।

তৃতীয় অধ্যায়ঃ মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য

। মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ডকে বলে – মূ্ল্যবোধ [৩৫ তম বিসিএস]

। একজন জনপ্রশাসকের মৌলিক মূল্যবোধ হলো- জনকল্যাণ।

। মূল্যবোধ শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে – সামাজিক অবক্ষয় রোধ করা।

। সামাজিক মূল্যবোধের ভিক্তি – আইনের শাসন, সাম্য ও নৈতিকতা।

। সভ্য সমাজের মানদণ্ড—আইনের শাসন।

। নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান – সততা ও নিষ্ঠা

। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা বলতে বোঝায়—অভাব হতে মুক্তি।

। স্বাধীনতার রক্ষাকবচ—গণতন্ত্র।

। গ্রেট ব্রিটেনের আইন –প্রথানির্ভর।

। ‘আইনের দৃষ্টিতে সবাই সমান’ –একথা বলেছেন—অধ্যাপক ডাইসি।

। ‘Liberty’ শব্দের বাংলা অর্থ—স্বাধীনতা।


_____ ই-গভার্নেন্স ও সুশাসন____


১। ইলেকট্রনিক গভার্নেন্স এর মূল লক্ষ্য হলো—সুশাসন প্রতিষ্ঠা।

২। ই-গভার্নেন্স সর্বত্র চালু হলে—স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।

৩।‘ সুশাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ—Good Governance

৪। ই-গভার্নেন্স বলতে বোঝায়—ইলেকট্রনিক গভার্নেন্সকে।

৫। ই-গভার্নেন্স এর কার্যক্রম বিভক্ত—চার ভাগে।

পঞ্চম অধ্যায়ঃ নাগরিক অধিকার ও কর্তব্য এবং মানবাধিকার

। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস—১০ ডিসেম্বর।

। মানবাধিকার ঘোষিত হয়েছে—জাতিসংঘের সাধারণ পনিষদে ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর।

। মৌলিক অধিকারের রক্ষাকবচ—সংবিধান।

। সকল অধিকারের উৎস—রাষ্ট্র।

। মানবাধিকার নিশ্চিত করার জন্য দরকার—গণতন্ত্র।

। নাগরিকের প্রধান কর্তব্য—রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা।


Primary Job suggestions
Primary Job suggestions


। ভোটদান ও নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অধিকার হলো—রাজনৈতিক অধিকার।

। ‘খাতিলাভের অধিকার’—সামাজিক অধিকার।


____ রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব ও সুশাসন_____


১। গণতন্ত্রে ‘বিকল্প সরকার’ বলা হয়—বিরোধী দলকে।

২। যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠে—আব্রাহাম লিংকনের নেতৃত্বে।

৩। বাংলাদেশে নেতৃত্বের মূল সমস্যা হলো—সততা, দেশপ্রেম ও প্রজ্ঞার অভাব।

৪। নেতৃত্ব হচ্ছে—সামাজিক গুণ।

৫। বর্তমান সময়ে গণতন্ত্রের অপর নাম—দলীয় শাসন।

৬। রাজনৈতিক দল গড়ে ওঠে –নীতি ও কর্মসূচীর ভিক্তিতে।

৭। সর্বভারতীয় জাতীয়তাবাদ গড়ে ওঠে—মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে।

৮। জনগণ ও সরকারের মধ্যে সেতু বন্ধনের কাজ করে—রাজনৈতিক দল।

৯। ‘স্বার্থ একত্রীকরণকারী’ বলা হয়—রাজনৈতিক দলকে।

১০। প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রের মূলভিক্তি—রাজনৈতিক দল।

সপ্তম অধ্যায়ঃ সরকার কাঠামো

১। সরকারের বিভাগ—তিনটি। যথা: ক. আইন বিভাগ খ. শাসন বিভাগ গ. বিচার বিভাগ

২। সংবিধানের অভিভাবক—বিচার বিভাগ।

৩। আইনকে বাস্তবে প্রয়ো করা –শাসন বিভাগের কাজ।

৪। আইনসভার প্রথম কক্ষকে বলে—নিম্মকক্ষ।

৫। আইনসভার দ্বিতীয় কক্ষকে বলে—উচ্চকক্ষ।

৬। বাজেট পাস বা অনুমোদন করে—আইন বিভাগ।

৭। যুক্তরাষ্ট্রের আইনসভার নাম—কংগ্রেস।

৮। যুক্তরাজ্যের আইনসভার নিম্মকক্ষের নাম—কমন্স সভা।

৯। আমেরিকার আইনসভার উচ্চকক্ষের নাম—সিনেট। নিম্মকক্ষ প্রতিনিধি সভা।

১০। বাংলাদেশের আইনসভা—এক কক্ষবিশিষ্ট।

১১। অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন—শাসন বিভাগ।

১২। বেনিটো মুসোলিনি একনায়ক ছিলেন—ইতালির।

১৩। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় সার্বভৌমত্বের মালিক—আল্লাহ বা সৃষ্টিকর্তা।

১৪। ধর্মতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে—ইরান ও ভ্যাটিকান সিটিতে।

১৫। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতির প্রবক্তা—মন্টেস্কু। তিনি ফ্রান্সের অধিবাসী।

১৬।গঠনগত দিক থেকে আইনসভা বিভক্ত—দুইভাগে।

১৭। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন করা—বিচার বিভাগের কাজ।

১৮। গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র—সাম্য, স্বাধীনতা ও ভ্রাতৃত্ব।

১৯। ফোয়েডাস শব্দের অর্থ—সন্ধি/মিলন।

২০। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি—গণতান্ত্রিক।

২১। আব্রাহাম লিংকন প্রেসিডেন্ট ছিলেন (যুক্তরাষ্ট্রের -১৬ তম)



এমন আরো পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন
Join

No comments:

Post a Comment

close