Breaking

Sunday, December 9, 2018

স্নাতক স্তরের দুই লাখ ৭৯ হাজার ২৭২ জন ছাত্র-ছাত্রীকে ১৫১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৪০০ টাকা উপবৃত্তি দিয়েছে

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় ষষ্ঠ থেকে স্নাতক স্তরের দুই লাখ ৭৯ হাজার ২৭২ জন ছাত্র-ছাত্রীকে
১৫১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৪০০ টাকা উপবৃত্তি দিয়েছে সরকার।
রোববার সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে ১২ জন শিক্ষার্থীর হাতে উপবৃত্তির অর্থ তুলে দিয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন।
স্নাতক স্তরের দুই লাখ ৭৯ হাজার ২৭২ জন ছাত্র-ছাত্রীকে ১৫১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৪০০ টাকা উপবৃত্তি দিয়েছে
স্নাতক স্তরের দুই লাখ ৭৯ হাজার ২৭২ জন ছাত্র-ছাত্রীকে ১৫১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৪০০ টাকা উপবৃত্তি দিয়েছে

ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১৩৬ কোটি ৮৪ লাখ ৩২ হাজার ৮০০ টাকা এবং ডাচ-বাংলার অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টিউশন ফির ১৪ কোটি ৩৯ লাখ ৮৫ হাজার ৬০০ টাকা বিতরণ করা হচ্ছে।
দুই লাখ পাঁচ হাজার ২৯০ জন ছাত্রী এবং ৭৩ হাজার ৯৮২ জন ছাত্র জনপ্রতি চার হাজার ৯০০ টাকা করে উপবৃত্তির অর্থ পাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পাঠানো উপবৃত্তির অর্থ ক্যাশ আউট করে ১২ জন শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেন সচিব সোহরাব হোসাইন।
ডাচ-বাংলা ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে সচিব বলেন, “অনেক সময় কিছু কিছু টাকা ফিরে আসে, যদি এমন হয় তবে ট্রাস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করে সমাধান করবেন যেন সবাই টাকাটা পায়। সঠিক সময়ে ও সুনির্দিষ্ট টাকা যাতে সব উপকারভোগী পায় তা নিশ্চিত করতে হবে।”
এই ট্রাস্ট ফান্ড থেকে প্রথমে ছাত্রীদের বৃত্তি দেওয়া হলেও পরে ছাত্রদেরও এর আওতায় আনা হয় জানিয়ে সোহরাব বলেন, “বৃত্তির পরিমাণ ও সংখ্যা বাড়াতে হবে। এতে অতিরিক্ত যে অর্থ লাগবে তা সংগ্রহ করা সম্ভব হবে।”
মাসে ২০০ টাকা হারে ১২ মাসে দুই হাজার ৪০০ টাকা, বই কেনা বাবদ এক হাজার ৫০০ টাকা এবং টিউশন ফি বাবদ আরও এক হাজার টাকা মিলিয়ে বছরে চার হাজার ৯০০ টাকা করে পান একেকজন শিক্ষার্থী।


স্নাতক স্তরের দুই লাখ ৭৯ হাজার ২৭২ জন ছাত্র-ছাত্রীকে ১৫১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৪০০ টাকা উপবৃত্তি দিয়েছে

সরকার সিড মানি হিসেবে এক হাজার কোটি টাকা দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করে। পরে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাছ থেকে এই ফান্ডে অনুদান হিসেবে অর্থ নেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এম জাকির হোসাইন বলেন, “আগামীতে সব উপবৃত্তির অর্থ এই ট্রাস্ট থেকে পরিচালিত হবে। শিক্ষার্থীরা যাতে ঝরে না পড়ে, কোনোভাবেই যেন তারা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয় সেজন্য এই ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে।”
উপবৃত্তির পাশাপাশি কোনো শিক্ষার্থী দুর্ঘটনার শিকার হলে এই ট্রাস্ট থেকে অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়।
এছাড়া ভর্তির সময় এবং উচ্চ শিক্ষা নেওয়ার জন্যও এই ট্রাস্ট থেকে সহায়তা করা হয় বলে জানান তিনি।
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলামগীর, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুর মফিজ ছাড়াও শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ডের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।


এমন আরো পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করুন
Join

No comments:

Post a Comment

close